পুরুষ বা পতি বশীকরণ মন্ত্র তন্ত্র সাধনা — স্বামী বশের তিনটি মন্ত্র এক সাথে

সতর্কতা: সকল মন্ত্র-তন্ত্র ভালো কাজে ব্যবহার করুন। খারাপ কাজে মন্ত্র-তন্ত্রের ব্যবহার নিজের ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই ভালো গুরু ধরুন এবং তার অনুমতি নিয়ে কাজ করুন। গণক্কার কখনোই খারাপ কাজে অনুমতি দেয় না এবং এই বিষয়ে কোন দায় গ্রহণ করে না।

পতি বশীকরণ মন্ত্র ( ১ )
মন্ত্র— “ ওঁ কামমালিনী ঠঃ ঠঃ স্বাহা। ”
উপরােক্ত মন্ত্র ১০৮ বার জপ করলেই সিদ্ধ হয়।
প্রয়ােগ বিধি—
( ১ ) গােরােচনা , মাছের পিত্ত একত্রে মিশিয়ে উক্ত মন্ত্রে ৭ বার অভিমন্ত্রিত করে তার দ্বারা কপালে তিলক ধারণ করলে পতি বশীভূত হয়।
( ২ ) উপরােক্ত বিধিতে তিলক গ্রহণ করে বা হাতের আঙুলের সাহায্যে স্বামীকে ইঙ্গিত করলে স্বামী বশ হয়।
( ৩ ) কৌণ্ডিন্য পক্ষীর মাংস , ঘৃত , দেহের ময়লা উক্ত মন্ত্রে অভিমন্ত্রিত করে যােনিতে লেপন করে সহবাস করলে পতি বশীভূত হয়।

পতি বশীকরণ মন্ত্র ( ২ )
মন্ত্র— “ ওঁ নমাে মহাযক্ষিণী পতি মে বশ্যং কুরু কুরু স্বাহা । ”
( ১ ) নিজের ঋতুর রক্ত , কলার রস , গােরােচনা একত্রে মিশিয়ে কপালে তিলক ধারণ করলে এবং পতি সহবাস করলে পতি বশীভূত হয়।
( ২ ) মঙ্গলবার একটি গােটা সুপারী নিয়ে উক্ত মন্ত্রে ৭ বার অভিমন্ত্রিত করে মুখে রাখবে। যখন পতি বাইরে যাবে তখন সুপারীটি মুখ থেকে বার করে দুধ, গঙ্গাজল দ্বারা ধুয়ে আবার সেই সুপারী উক্ত মন্ত্রে ৭ বার অভিমন্ত্রিত করে সেটি কুচিয়ে পান সেজে পতিকে খাওয়ালে পতি বশীভূত হয়।
( ৩ ) লবঙ্গ ও আপন জিহ্বার লালা একত্রে মিশিয়ে উক্ত মন্ত্রে ৭ বার অভিমন্ত্রিত করে , স্বামীকে খাওয়ালে স্বামী বশীভূত হয়।

পতি বশীকরণ মন্ত্র ( ৩ )
মন্ত্র— “ ওঁ হ্রীং ক্ষীং লৌহভঞ্জকিনী স্বাহা। ”
গন্ধ, পুষ্প, ধূপ, দীপ ও নৈবেদ্য বা অন্ন দ্বারা একটি সরা করে চৌমাথা রাস্তায় রেখে , এক বৎসর প্রত্যহ উক্ত মন্ত্র ১০০৮ (এক হাজার আট বার) করে সিদ্ধিলাভ করতে হবে। তারপর উক্ত মন্ত্র লিখে যার ঘরে ফেলে দেবে সেই পুরুষ বশীভূত হবে।

Previous Next
No Comments
Add Comment
comment url