নিজের স্বামী বশীকরণ তিলক ও সিদূর মন্ত্র —গণক্কার
সতর্কতা: সকল মন্ত্র-তন্ত্র ভালো কাজে ব্যবহার করুন। খারাপ কাজে মন্ত্র-তন্ত্রের ব্যবহার নিজের ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই ভালো গুরু ধরুন এবং তার অনুমতি নিয়ে কাজ করুন। গণক্কার কখনোই খারাপ কাজে অনুমতি দেয় না এবং এই বিষয়ে কোন দায় গ্রহণ করে না।
পতি বশীকরণ তিলক
১। মনঃশীলা , কুঙ্কুম , শ্বেত সরিষা , বচ , লক্ষ্মী তিলক কুড় , দেবদারু , রক্তচন্দন ও নিজের রক্ত একসঙ্গে বেটে সকালে স্নান করে পূর্বমুখে বসে শুদ্ধভাবে লক্ষ্মীদেবীর পূজা করে , কপালে তিলক ধারণ করলে এবং বাঁ হাতে লেপন করে স্বামীর প্রতি দৃষ্টিপাত করলে সেই পুরুষ বা স্বামী দাসের ন্যায় বশীভূত হবে ।
২। শ্বেত অপরাজিতার মূল তুলে গােরােচনাসহ পেষণ করে কপালে তিলক ধারণ করে স্বামীর কাছে গেলে স্বামী তার বশীভূত হবে । তার আগে নিম্ন মন্ত্রটি ১০,০০০ ( দশ হাজার ) জপ করে সিদ্ধ হতে হবে ।
মন্ত্র— “ ওঁ রক্তচামুণ্ডে পতিং মে বশমানয় নমঃ ওঁ হ্রীং হ্রীং হ্রীং ফট্ ।”
পতি বশীকরণ সিদূর
মন্ত্র—
সিদূর সিদূর সিদূর পাতি।
কামাখ্যা পর্বতে তােমার উৎপত্তি।।
আমার এই সিদূর পড়া।
অমুকের কপালে দিয়ে ফোটা।
অমুক হয় বােকা পাঠা ৷৷
হরসিদ্ধান্ত গুরুর পা।
কামরূপের কামাখ্যা মা ।।
কার আজ্ঞে ?
কাউরের কামিখ্যে মায়ের আজ্ঞে ।
কার আজ্ঞে হাড়ির ঝি চণ্ডীর আজ্ঞে ।।
আমার এই সিদূর পড়া যদি লঙ্ঘে।
ঈশ্বর মহাদেব পঞ্চাননের বাম পদে ঠেকে।
উপরােক্ত মন্ত্রে তিনবার সিদূর অভিমন্ত্রিত করে ব্যাঙের মাথায় দিয়ে সেই সিদূর দ্বারা নিজের কপালে তিলক ধারণ করলে তার স্বামী বশীভূত হয়।