যে কোন শত্রুকে বশীকরণ মন্ত্র দিয়ে পরাজিত করার উপায়
শত্রু বশীকরণ মন্ত্র
প্রিয় পাঠক, শত্রু এক সময় বন্ধু হয়। বন্ধু হতে পারে শত্রু। কিন্তু কিছু শত্রু যেন অনন্তকাল শত্রু ই থেকে যায়। আর এই সকল দুশমন বশীভূত করার উপায় জানা না থাকালে আপনার জীবন হয়ে উঠে অতিষ্ঠ। যদি আপনি এই পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে থাকেন, তবে এই বশীকরণ মন্ত্র আপনার জন্য। নিয়ম মেনে মন্ত্র চর্চা করুন, সফল হবেন।
মন্ত্র— “ওঁ নমাে আদেশ গুরু ব্যায়রী বঁধুং জোগ ফ্যায়লে বাকে ঘরর্মে রােগ কভী ন আওয়ে, আগে তেরে গুরু কে মন্ত্র ফিরেঙ্গে, রক্ত বিন্দু কী বধু, ধারা অম্বর বঁধু বধু তারা, মেরী শক্তি, গুরু কি ভক্তি ফুরে মন্ত্র সাচা, পিংড কাচা ঈশ্বরী বাধা হন হন ফট স্বাহা।”
উক্ত মন্ত্র শনিবার দিন থেকে শুরু করে ২১ দিন পর্যন্ত প্রত্যহ ১০৮ বার করে জপ করবে। প্রত্যহ হনুমানজীর পুজা করবে , মিঠাইয়ের ভােগ দিয়ে ছােট ছােট বালকদের প্রসাদ ভাগ করে দেবে । এই প্রক্রিয়ায় শত্রু বশীভূত হয়ে সাধকের কাছে ছুটে আসবে।
বশীকরণ মন্ত্র
মন্ত্র— “ওঁ নমাে কন্দপশরবিজালিনী মালিনী সর্বােক বশঙ্করী স্বাহা।”মহালয়া অমাবস্যার পরদিন থেকে অথবা বাসন্তী পূজার পূর্বে শুক্লা প্রতিপদ থেকে নবমী পর্যন্ত প্রতিদিন উক্ত মন্ত্র ১,০০০ ( এক হাজার ) করে জপ করলে মন্ত্র সিদ্ধ হবে । দশমীর দিন ভােরে বিছানায় বসে উক্ত মন্ত্র ১০০০ ( এক হাজার ) জপ করবে। জপের সময় যার কথা মনে চিন্তা করবে সেই বশীভূত হবে।
জ্ঞাতব্য: সকল মন্ত্র-তন্ত্র ভালো কাজে ব্যবহার করুন। খারাপ কাজে মন্ত্র-তন্ত্রের ব্যবহার নিজের ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই ভালো গুরু ধরুন এবং তার অনুমতি নিয়ে কাজ করুন। গণক্কার কখনোই খারাপ কাজে অনুমতি দেয় না এবং এই বিষয়ে কোন দায় গ্রহণ করে না।।